ঢাকা , মঙ্গলবার, ০৮ এপ্রিল ২০২৫ , ২৪ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে উত্তাল দেশ ওয়ালটন প্লাজা থেকে ৫০ হাজার টাকা সহায়তা পেলেন নাটোরের গৃহিণী কমেছে ইন্টারনেট ও ফোনের ব্যবহার গাজায় গণহত্যা মানবাধিকার লঙ্ঘনের নিন্দা বাংলাদেশের প্রতিবাদ না করলে মানবতার দুঃসময় কাটানো সম্ভব হবে না-ইলিয়াস কাঞ্চন গ্যাস সঙ্কটে ত্রাহি অবস্থায় দেশের শিল্প উৎপাদন বিনিয়োগ আকর্ষণে সরকারের উদ্যোগ ইতিবাচক লাঠিচার্জ ও সাউন্ড গ্রেনেডে ছত্রভঙ্গ বিডিআরের চাকরিচ্যুত সদস্যরা : আহত ৭ প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে অন্নপূর্ণা-১ শিখরে বাবর আলী রাজনীতির ময়দানে টিকে থাকতে জাপা’র পরিকল্পনা গাজায় গণহত্যা : চার জেলায় বাটা-কেএফসিতে হামলা-ভাঙচুর হাছান মাহমুদ ও তার স্ত্রীর নামে মামলা করবে দুদক যমুনা সেতুতে ২৪ ঘণ্টায় ২ কোটি ৬৬ লাখ টাকা টোল আদায় ভাড়া বেশি নেয়ার প্রতিবাদ করায় বাসের ভেতরেই যাত্রীকে ছুরিকাঘাত বাংলাদেশে ব্যবসা করার অনুমোদন পেল স্টারলিংক ভোটের প্রস্তুতিতে সংস্কার প্রস্তাবে গুরুত্ব কম ওয়াকফ আইন পুনর্বিবেচনা করতে ভারতকে আহ্বান বিএনপি’র কক্সবাজারে জমি নিয়ে বিরোধে সংঘর্ষ, মসজিদের খতিবসহ নিহত ৩ ছুটির পর শিক্ষার্থীদের পদচারণায় আবারও মুখর ঢাবি ক্যাম্পাস অবশেষে লম্বা ছুটি কাটিয়ে খুলছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান

ঈদ উপলক্ষে অর্ধেকের বেশি গার্মেন্ট কারখানা এখনও বন্ধ

  • আপলোড সময় : ০৬-০৪-২০২৫ ১১:৫৭:২৪ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ০৬-০৪-২০২৫ ১১:৫৭:২৪ অপরাহ্ন
ঈদ উপলক্ষে অর্ধেকের বেশি গার্মেন্ট কারখানা এখনও বন্ধ
ঈদুল ফিতর উপলক্ষে দেশের গার্মেন্ট শিল্প এলাকার বেশিরভাগ কারখানা বন্ধ রয়েছে। তৈরি পোশাক মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ’র তথ্য অনুযায়ী, গতকাল রোববার পর্যন্ত সারা দেশে ২ হাজার ১০৪টি সক্রিয় কারখানার মধ্যে ৮৭৩টি খোলা রয়েছে, যা মোট কারখানার ৪১.৪৯ শতাংশ। বাকি ১ হাজার ২৩১টি কারখানা (৫৮.৫১ শতাংশ) বর্তমানে বন্ধ রয়েছে।
গাজীপুর ও ময়মনসিংহ অঞ্চল : এই অঞ্চলে ৮৫৪টি কারখানার মধ্যে মাত্র ৩২৮টি খোলা রয়েছে এবং ৫২৬টি বন্ধ। অর্থাৎ, মাত্র ৩৮.৪১ শতাংশ কারখানা খোলা রয়েছে। সাভার, আশুলিয়া ও জিরানী অঞ্চল : মোট ৪০৩টি কারখানার মধ্যে ২১৫টি চালু রয়েছে, যা ৫৩.৩৫ শতাংশ। বাকি ১৮৮টি বন্ধ রয়েছে। নারায়ণগঞ্জ : ১৮৮টি কারখানার মধ্যে ৯৮টি চালু (৫২.১৩ শতাংশ) এবং ৯০টি বন্ধ।
ডিএমপি এলাকা (ঢাকা মহানগর) : এখানে ৩২১টি কারখানার মধ্যে ১০৭টি চালু, বাকিগুলো ছুটিতে রয়েছে। খোলা কারখানার হার ৩৩.৩৩ শতাংশ। চট্টগ্রাম অঞ্চল : ৩৩৮টি কারখানার মধ্যে ১২৫টি খোলা (৩৬.৯৮ শতাংশ) এবং ২১৩টি বন্ধ। ফেব্রুয়ারি মাসের বেতন : ২ হাজার ৯৯টি কারখানা ফেব্রুয়ারি মাসের পূর্ণ বেতন পরিশোধ করেছে, যা মোট কারখানার ৯৯.৭৬ শতাংশ। বাকি ৫টি (০.২৪ শতাংশ) এখনও বেতন পরিশোধ করেনি। মার্চ মাসের আংশিক বেতন (১৫ বা ৩০ দিন) : ২ হাজার ৭৬টি কারখানা মার্চ মাসের আংশিক বেতন পরিশোধ করেছে, যা ৯৮.৬৭ শতাংশ। বাকি ২৮টি (১.৩৩ শতাংশ) এখনও বেতন দেয়নি।
উল্লেখ্য, ফেব্রুয়ারির বেতন যারা এখনও দেয়নি, তাদের মধ্যে ঢাকায় রয়েছে ৮টি এবং চট্টগ্রামে ৫টি। ঈদ উপলক্ষে বেশিরভাগ কারখানা বেতন পরিশোধ করেছে, যা শ্রমিক-কর্মীদের জন্য একটি আশ্বস্তকর বার্তা। তবে এখনও কিছু কারখানায় বেতন বকেয়া থাকায় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নজরদারি প্রয়োজন বলে মনে করছেন শ্রমিক সংগঠনের নেতারা। বিজিএমইএ’র কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ছুটির সময়সীমা পেরিয়ে আবার ধাপে ধাপে কারখানা খুলে দেয়া হবে এবং সব কারখানাকে বেতন প্রদানে শতভাগ নিশ্চিত করার উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স